কিভাবে ফ্রি টাকা ইকাম করা যায়, বা বিনা মূল্যে টাকা ইনকামের বিভিন্ন উপায়
আছে তার মধ্যে রয়েছে যেমন-ডিজিটাল মার্কেটিং,ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটুব
চ্যানেল তৈরি, অনলাইন সার্ভিস অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং, প্রভূত্তি বিভিন্ন বিষয়ে
কাজ করতে পারলে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়।ফ্রি টাকা ইনকাম করার আরো বিভিন্ন সোর্স
রয়েছে যেমন-আর্টকেল রাইটিং করে ইনকাম, ও বিদেশী কম্পানির মান উন্নয়নে কাজ করার
জন্য চুক্তি বদ্ধ হওয়া বায়ারের সাথে। এই সকল কাজ বাড়িতে বসে করা যায় আর এই সকল
কাজে করে বিদেশী ডলার আর্ন করা যায়।
এই সব বিভিন্ন মাধ্যম থেকে আপনি মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারেন।এই গুলো কাজে
সাধারনত কোন প্রাথমিক বিনিয়োগের কোন প্রয়োজন হয় না।বর্তমানে বহু মানুষ বাড়িতে
আটকে পরে থাকে তারা চাইলে কোন টাকা ইনভেস্ট না করে ফ্রি ভাবে ইনকাম করতে
পারে।ফ্রি টাকা ইনকাম করতে পারে কোন বয়েসের মানুষেরা, যেমন-কলেজ ছাত্র
ছাত্রী,বাড়িতে বসে থাকা স্ত্রীরা বা হোমমেকার,চাকরি অবসর প্রাপ্ত ব্যাক্তি।
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায় তার কিছু ভালো উপায় গুলো এখানে দেওয়া
হলো
বর্তমানে ফ্রি ইনকামের সোর্স হল অনলাইন জগত। আপনার এক বা একাধিক কাজের ইস্কুল থাকলে আপনি নিজের সময় অনুযায়ী নিজে ল্যাপটপ দিয়ে বা ফোন দিয়ে ঘরে বসে কোন টাকা বিনিয়োগ ছাড়া ফ্রি ভাবে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এই ফ্রি ইনকামের ভিত্তিতে আয়ের উৎস হিসেবে অনেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারছে। এই ফ্রি ইনকাম ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরা ও ইনকাম করতে পারবে। যেমন কনটেন্ট রাইটিং ওয়েব রিসার্চ, টিউশনি টিউশন্ গ্রাফিক্স ডিজাইন। ফাইবার, আপ ওয়ার্ক ওইসব ফ্রিল্যান্সার সাইডগুলোতে এই সব কাজ পাওয়া যায়।
ইনভেস্ট ছাড়া ইনকাম করতে চাইলে এড ক্লিক, সার্ভে করা বিভিন্ন মাইক্রো টক্স সাইডে কাজ করে যেতে পারা। অনলাইন এড দেখে ইনকাম করা একটি সহজ প্রাথমিক উপায়। বিশেষ করে যারা বিনিয়োগ ছাড়া ইনকাম করতে চান। এই সাই ট গুলো থেকে আপনি কিছু সময় ব্যয় করে ছোট ছোট আয়ের সুযোগ পেতে পারেন।
বর্তমানে ভুয়া প্রচারণা মানুষ বেশি চালাচ্ছে তাই সেই দিক খেয়াল রাখতে হবে। যেন আপনার কাজে কোন ভুল না থাকে। তাই আপনাকে অথেনটিক কাজ করতে হবে আর অনলাইনে কাজ নেবার আগে আপনাকে সেই কোম্পানির সব তথ্য ঠিকঠাক জেনে নিতে হবে। পরে আপনার কাজের টাকা সঠিক সময়ে আপনি যেন পেমেন্ট পান তাই সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ওয়েবসাইট তৈরির মাধ্যমে আয়
আপনি ঘরে বসে নিজের ওয়েব সাইটের মাধ্যমে আই করতে পারেন। প্রথম আপনি নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। যদি আপনি নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করতে না পারন। তাহলে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করায় এমন মেন্টরের কাছে থেকে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। এই থেকে আপনি নিজেই হয়ে যাবেন একজন ওয়েব ডিজাইন এক্সপার্ট। ওয়েবসাইটের ডোমেন নেম, থিম ইত্যাদি আপনি নিজের মতো করে সাজাতে পারেন।
আর এর মাধ্যমে আপনি আর্টিকেল লিখে পাবলিস্ট করতে পারেন। আর এর মাধ্যমে ভিজিট বাড়তে থাকবে এই ওয়েবসাইটের জন্য আপনি গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। google এর বিজ্ঞাপনের অনুমোদনের পরে আপনার ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে google। আর আপনার সাইটের বিজ্ঞাপনে আপনি করতে পারবেন।
আর এ ওয়েবসাইট থেকে আপনার ইনকাম ধীরে ধীরে বৃদ্ধি হবে। আপনি একজন ডিজিটাল মার্কেটিং হিসাবে আপনাকে সেই দিন খেয়াল রাখতে হবে যেন আপনার ওয়েবসাইটের কাজ ঠিকঠাক মতো করতে পারেন। আর এই নিয়ম মতো আর্টিকেল পাবলিস্ট করতে হবে। তবে আপনার ওয়েবসাইটর ইন বাড়বে।
ওয়েব সাইট ব্লগার খুলে আয়
ব্লগার থেকে আয়ের বিভিন্ন উপায় হল। এফিলিয়েট মার্কেটিং বিজ্ঞাপন যেমন, গুগল
এডসেন্স ডিজিটাল পণ্য বিক্রি এ পদ্ধতি গুলো ব্যবহার করে উচ্চমানের কন্টেন্ট
তৈরি করে একজন ব্লগার নির্দিষ্ট ট্রাফিক দর্শক তৈরি করতে পারলে প্রতি মাসে
ব্লগার থেকে ভালো ইনকাম করা যায়।ব্লগার থেকে আয়ের বিভিন্ন উপায় হল।
এফিলিয়েট মার্কেটিং বিজ্ঞাপন যেমন, গুগল এডসেন্স ডিজিটাল পণ্য বিক্রি এ
পদ্ধতি গুলো ব্যবহার করে উচ্চমানের কন্টেন্ট তৈরি করে একজন ব্লগার নির্দিষ্ট
ট্রাফিক দর্শক তৈরি করতে পারলে প্রতি মাসে ব্লগার থেকে ভালো ইনকাম করা করতে
পারবেন।ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়, তার কোন নির্দিষ্ট তথ্য জানা যায়নি। কিন্তু
আপনি যদি ভালোভাবে আর্টিকেল লিখে আপনার ব্লগে পোস্ট করতে পারেন।
তবে আপনার ব্লক সাইট থেকে আপনি ভালো ইনকাম করতে পারবেন। তাই কিছু
প্রাথমিক বিষয় বলি
মনিটাইজেশন কি, সহজ ভাবে বলতে গেলে মনিটাইজেশনের মাধ্যমে আপনার ব্লগ
থেকে টাকা ইনকাম করার একটি বিশেষ মাধ্যম।ব্লগার প্রকাশক হিসেবে আপনার অনলাইন কনটেন্টে বিজ্ঞাপন যোগ করে সহজে টাকা পেতে
পারেন। বিজ্ঞাপন দাতারা আপনার অডিয়েন্সের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য পেমেন্ট
করতে ইচ্ছুক।
এভাবে সার্কুলেট হওয়া বা সংবাদ পত্রিকার বিজ্ঞাপন আরো বেশি চার্জ করতে
পারি । আপনার কনটেন্ট যত বেশি জনপ্রিয় হবে তত বেশি আপনি উপার্জন করতে
পারবেন এভাবে ওয়েবসাইট ব্লগার খুলে ভালো মানের অর্থ উপার্জন করা যায়।
ডিজিটাল মার্কেটিংশিখে আয়
ডিজিটাল মার্কেটিং মানে অনলাইন পুণ্য সার্ভিসের বিজ্ঞাপন প্রচার করা। এটা হতে
পারে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সাত ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর মাধ্যমে ও ইমেইল
মার্কেটিং এর মাধ্যমে। টিভি রেডিও ইত্যাদির মাধ্যমে পণ্যের প্রচার করাকেই এক
ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং। এছাড়া মোবাইল ইনস্টেট মেশিনজিন ইলেকট্রনিক বিল বোর্ড মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে পণ্যের প্রচারকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়।
টাকা ইনকাম করার মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং অন্যতম। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে
রয়েছে কন্টেন্ট মার্কেটিং সোশ্যাল মিডিয়া পেট অ্যাডভার্টাইজিং মার্কেটিং
প্রভুতি। বর্তমানে জনপ্রিয় ফিনান্সিং মার্কেটপ্লেস হল ফাইবার এখানে আপনি যদি
একটু ঘাঁটি করে দেখেন যে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে কাজ করে। অনেক আছে তারা
কোন টাকা ছাড়াই দক্ষতা অনুযায়ী ইনকাম করতে পারে সম্পূর্ণ ফ্রিতে।
এখানে সি ও মার্কেটিং থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ইন
instagram মার্কেটিং সকল ধরনের কাজ আছে। সুন্দর করে তথ্য দিয়ে আপনার প্রোফাইল
কোয়ালিটি কে এমন ভাবে সাজাতে হবে যেন ক্লায়েন্ট আপনার প্রোফাইল দেখে
আকৃষ্ট হয়। এখানে আপনার প্রোফাইল দেখে আর আপনার অভিজ্ঞতা দেখে আপনার ক্লাইন্ট আপনাকে কাজ
দিতে ইচ্ছুক থাকে।
প্রোফাইল সাজাতে অনেকগুলো বিষয় মেন্টেন করতে হয় যেমন-
১।আপনার স্কেল কিভাবে আপনার ক্লাইন্টের প্রজেক্টে সাহায্য করবে সেটা সহজ
ও সুন্দরভাবে লিখুন।
২। আপনার ক্লায়েন্ট যেন আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে সেজন্য আপনার যোগাযোগ
এড করুন।
৩। কখন ক্লায়েন্ট আপনার সাথে যোগাযোগ করলে দ্রুত রেসপন্স পাবে সে সময় এড
করুন।
৪। আপনার কাজের রেট বা আপনার পারিশ্রমিক কত হবে তা এড করবেন সেটা যেন হয়
আপনার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী।
ফ্রিতে টাকা ইনকাম মানে সোনার হরিণ পাওয়ার মতো। তাই টাকা ইনকামের জন্য ফাইবার
বা আপ ওয়ার্ক এর মত জায়গায় নিজেকে দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। যেন ক্লাইনট
আপনার আজকে আগ্রহ সহকারে নেই তবে সেই খুশি হয়ে আপনাকে আবার কাজের অফার দিতে
পারে। তাই সবার আগে ক্লাইন্টকে আগে সময় দিতে হবে।
তার কাজের প্রপোজাল কে আগে প্রাধান্য দিয়ে তাকে আগে খুশি করতে হবে। তবে
সেই আপনার অভিজ্ঞতা ও আপনার কাজের আগ্রহ বুঝতে পেরে আপনাকে কাজের আরো দিবেএবং
আপনার কাজের ইনকাম বাড়য়াবে। এটাই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম লক্ষ্য
যেখানে মানুষ তার স্কেল ডেভেলপ মেন্ট এর মাধ্যমে আয় ইনকাম করতে এবং দেশের
উন্নয়ন করতে পারে।
ইউটুব চ্যানেল বানিয়ে ফ্রিতে ইনকাম
ইউটিউব চ্যানেল বানিয়ে ইনকাম করা যায় একদম ফ্রিতে। কিন্তু যেমন আমাদের আনন্দ
দেয় বিনোদন দেয় তেমনি youtube থেকে আমরা ইনকাম করে থাকি। ইউটিউব হল ফ্রিতে
ইনকামের একটি মাধ্যম। এখান থেকে বহু মানুষ মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছে। আপনার
যদি মাথায় কোন কিছু থাকে যে এটা করে আমি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে মানুষের
কাছে তথ্য পৌঁছে দিতে পারবো।
তাহলে আপনি ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে ভিডিও বা যে কোন অথেন্টিক তথ্যের
ভিডিও বানিয়ে অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া ও ভিজিটরের ভিউ এর মাধ্যমে ইনকাম করা। youtube এমন একটি প্ল্যাটফর্ম
যেখানে আপনার কনটেন্ট যদি ভাল হয় সেখান থেকে আপনার ইনকাম আসবেই। আর এ চ্যালেন
থেকে আপনার ইনকাম নিশ্চিত করতে আপনাকে কয়েকটি বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে
হবে।
ইউটিউব থেকে আয় করার পাঁচটি উপায় তুলে ধরা হলো যেমন -
১।বিজ্ঞাপন থেকে আয় করাঃ বিভিন্ন ইউটিউব ভিডিও দেখার সময় আমরা আগে অ্যাড
দেখতে পাই সেখান থেকেই ইউটিউবে ইনকাম হয়। প্রত্যেক ভিডিও থেকে কি পরিমাণে আয়
হয় এ সকল বিষয় google নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখে।
ইউটিউব সেখানে জানতে পারে না যে তারা সেই ভিডিও থেকে কত টাকা ইনকাম করে।
google youtube থেকে কি পরিমাণে আই হচ্ছে তার কোন নির্দিষ্ট ধারণা নেই।
প্রাথমিক ধারণাই পাওয়া যায় যে প্রতি হাজার ভিউ থেকে তিন থেকে দশ ডলার মত আয়
হয়। ইউটিউবে মজার বিষয় এই যে, আপনার কোন একটা ভিডিও যদি পাবলিস্ট হয় তাহলে
আপনার চ্যানেলে ওই ভিডিও যতদিন থাকবে সেই ভিডিও থেকে আপনার ইনকাম হতে
থাকবে।
১।পণ্য বিক্রি করে আয় করা হয়ঃ নিজের পণ্য নিজে বিক্রি করে আয় করার একটি সহজ
উপায় হলো ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে আপনার বিজনেস বাড়িয়ে আয় ইনকাম করা।
ইউটিউব চ্যানেল এ বেশি ফ্যান থাকে বলে এখান থেকে বিজনে স এ প্রচার অনেক দূরত্ব
গতিতে এগিয়ে যায়। আর এই চ্যানেল এ লোগো দিয়ে, টি-শার্ট বা ব্যাগ ইত্যাদি তৈরি
করে এই চ্যানেলের ফ্যানদের কাছে বিক্রি করা যেতে পারে। সেটি বিভিন্ন দেশেও অনেক বেশি
প্রচার হতে পারে।
৩।ডোনেশান থেকে আয়ঃ আপনার ইউটিউব চ্যানেল দেখে আপনার ফ্রেন্ডরা তাদের
পকেট থেকে কিছু ডোনেট দিতে পারেন। কারণ ইউটিউব চ্যানেলে ডোনেট করার
প্রক্রিয়াটি আছে। এটি পেট্রিয়ন এর মাধ্যমে হয়ে থাকে। এ প্রক্রিয়াটি
করা হয়েছে মূলত ইউটিউব চ্যানেলের তাদের ভিউয়ারদের কাছে থেকে
৪।চ্যানেল মেম্বারশিপঃ টাকা খরচ করে আপনার চ্যানেলের মেম্বারশিপ নিলে সেখানে
আপনি টাকা পাবেন। আর মেম্বারদের সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে আপনি কিছু টাকা পাবেন কিছু টাকা পাবেন।
৫।সুপার স্টিকার সুপার চ্যাটঃ আপনার ভিডিও দেখার সময় আপনার দর্শকরা একবার মজাদার এনিমেশন
কিনতে পারবেন। আর তারা কমেন্ট সেকশনের মাধ্যমে গিয়ে কমেন্ট করতে পারবেন এভাবেই
আজকাল ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়।
ফেসবুক মার্কেটং করে টাকা ইনকাম
ফেসবুক মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার আরেকটি উপায় হল অনলাইন স্টারপ্রমো। কোন
কোম্পানির অনলাইন প্রডাক্ট বিক্রি করার জন্য আপনি তাদের পেজ নিয়ে পোস্ট শেয়ার
দিতে পারেন। যেমন আরং বাই ইয়লোপিস এগুলো প্রচারের মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম
করতে পারেন । ফেসবুক মার্কেটিং আয় করার প্রথম ধাপ হল আপনার পেজে ফলোয়ার অধিক থাকতে হবে ।
বেশি খেলোয়াড় মানে আপনার পেজটি গ্রাহকের কাছে যোগাযোগ পণ্যের প্রচারে সহায়তা করে । ফেসবুক পোস্ট বা ফেসবুক মার্কেটিং করে ফ্রি ভাবে ইনকাম
করা যায় । আমরা কোন না কোন সেলিব্রেটির ফেসবুকে ফলো দিয়ে থাকি আর তাদের
ভিডিওতে মাঝেমধ্যে দেখা যায়। তাদের ভিডিওগুলোতে কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট সেল প্রচারণা করার ভিডিও দেখাই এ থেকে তারা ফেসবুক বিজনেসের
মাধ্যমে অনলাইন ভিত্তিক ইন কাম করে থাকে । যেমন - রোনালদো বা মেসি তাদের ফেসবুকে জুতো বা ব্যাটের ছবি পোস্ট করা থাকে এ
থেকে তারা ফেসবুকে ইনকাম করে।
বর্তমানে ফেসবুক ভিডিও কনটেন্ট বানিয়ে ফেসবুকে আপলোডের মাধ্যমে টাকা ইনকাম
করা হয়। কিন্তু শর্ত এই যে এই ফেসবুকে আপনার ফলোয়ার প্রচুর পরিমাণে থাকতে
হবে যার মাধ্যমে আপনার ভিউ হবে আর আপনার ভিউ যত বেশি হবে ততো বেশি আপনার
আয়ের উৎস বাড়বে।Facebook পেজ বিক্রি করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়।
আপনার পেজটি ফলোয়ার্স ও ভিউ সংখ্যা বেশি হলে আপনি ভালো দামে ফেসবুক
পেজটি বিক্রি করতে পারবেন। আপনার ব্যবসা অথবা স্বাস্থ্য সেবার ক্ষেত্রে আপনার
পেজটি ব্যাপকভাবে প্রচার মার মাধ্যমে আপনার সেল বাড়াতে পারেন, এতে আপনি সরাসরি
লাভবান। যে টাকা ইনকাম করার উৎস হিসেবে facebook অন্যতম। বর্তমান এই ডিজিটাল
যুগে ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি করে নানা মানুষ তাই করছে।
মোবাইল এ্যাপ তৈরি করে ইনকাম
ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হলো মোবাইল অ্যাপ।
যেভাবে ওয়েবসাইট তৈরির মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করা যায়। সেই রকমই মোবাইলে
সার্চ app তৈরি করে ইনকাম করা যায়। বর্তমান অবস্থায় যখন প্রত্যেকের কাছে আছে
স্মার্টফোন তখন আমরা যেকোন ছোট বড় সার্ভিস এর ক্ষেত্রে একটি মোবাইলে ব্যবহার
করে থাকি। আর আমরা আমাদের মোবাইলে যখন কোন অ্যাপ ব্যবহার করি তখন ওই অ্যাপগুলো
দ্বারা অ্যাপ এর মালিক টাকা ইনকাম করে।
আর ভেবে দেখেন তো আপনার মোবাইল এ যদি আপনি অ্যাপ তৈরি করেন আর ওই আর যদি অনেক
মানুষ ব্যবহার করে তাহলে আপনার ওয়েব থেকে কত টাকা আসবে। যেমন- ধরুন আপনি একটি
এ্যাপ বানিয়েছ আর এই এ্যাপ প্রায় এক লাখ মানুষ আপনার একটি ব্যবহার করে আর
প্রতিজন প্রতি আপনার থেকে যদি আপনি দশ টাকা করে পান তাহলে ভেবে দেখুন তো আপনার
মাসে কত টাকা ইনকাম আসবে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে
ডিজিটাল মার্কেটিং এর মত গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মধ্যে রয়েছে কর্মসংস্থানের
অন্যতম উপায় যার মাধ্যমে বেকার ছেলে মেয়েরা বা যেকোন বয়সের লোকেরা ঘরে বসে
টাকা ইনকাম করতে পারবেন গ্রাফি ডিজাইনের মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে কর্মসংস্থানের
অভাবে অনেক মানুষ আসছে এই সেক্টরে যেখানে তারা নিজের সময় অনুযায়ী নিজের
অবস্থানে বসে দেশি বিদেশি ক্লায়েন্ট দের সাথে চুক্তির মাধ্যমে কাজ করে ডলার ইনকাম করছে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন কি শুধু কি বেকারদের জন্য কাজ করছে, না যেকোনো মানুষের
জন্য সমাজের বা কর্মসংস্থানের দ্বারপ্রান্ত ও খুলে দিয়েছে।
ইউএসএ এক্সাম ডিজাইনারের বেতন ৫২ হাজার ডলার হয়ে থাকে প্রতি বছরে। গ্রাফিক্স
ডিজাইন হল এমন একটি ধারণা প্রক্রিয়া যেখানে আপনার নিজের আইডিয়া শিল্প ব্যবহার
করে ছবি শব্দ ধারণা মিশ্রণ করে একটি আলাদা নতুন ছবি ডিজাইন তৈরি করা । বিভিন্ন টেক্সট পিকচারের ধারনা মিশ্রণ দ্বারা তৈরি হওয়া এই নতুন এই
নতুন ডিজাইনটি হলো গ্রাফিক্স ডিজাইন।
ওয়েব সাইট সেল করে আয়
আপনি একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হয়ে থাকলে আপনার কাজ দিয়ে আপনি
ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন। এক্ষেত্র আপনাকে সে রকম কোন টাকা
বিনিয়োগ করতে হবে না অল্প কিছু টাকার বিনিময়ে আপনি ডোমেন কিনে ওয়েবসাইট তৈরি
করতে পারবেন। আর এ এই ওয়েবসাইট এর আপনি আর্টিকেল লিখে পাবলিস্ট করে
মনিটাইজেশনের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে পারবেন যদি আপনি করেন
ওয়েবসাইট তৈরি করে সেল করবেন সে ক্ষেত্রে আপনার ইনকাম আয় আসবে। তাই বলা যায়
ওয়েবসাইট থেকে ইনকামের একমাত্র আয়ের উৎস হলো google এডসেন্স। এডসেন্স হলো
গুগলের একটি বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক।
কোর্স তৈরি করে ইনকাম
কিভাবে কোর্স তৈরি করে ইনকাম করা যায় ফ্রিতে তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ
মাধ্যম হল অনলাইন ভিত্তিক ক্লাস ভিডিও করে ইনকাম করা।আপনি যদি একজন অভিজ্ঞ মেন্টর হয়ে থাকেন তাহলে আপনি একটি প্রতিষ্ঠান হলে এখান
থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের ডিজিটাল কোর্স শেখানোর মাধ্যমে আপনার কোম্পানি উন্নতি
করতে পারেন সেই সাথে আপনার অভিজ্ঞতা হবে আর কোর্স শেখানো জন্য অনলাইন ভিডিও
বানিয়ে বা ক্লাস ভিডিও বানিয়ে ছাত্রছাত্রীদের কাছে সেল করে এবং তাদের ভিউ এর
মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট মানিরা আইটি ।
তিনি অনলাইন ইনকাম, ব্লগিং, SEO ও টেকনোলজি নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করেন।
৫ বছরের অভিজ্ঞতায় তিনি শিক্ষার্থীদের অনলাইনে সফল হতে সহায়তা করে যাচ্ছেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url