লাইলাতুল কদরে করণীয়
লাইলাতুল কদর রমজান মাসের শেষ দশক
লাইলাতুল কদর আরবি মাসের রমজান মাসের শেষ দশকে হয়।এই লাইলাতুল কদর মুসল মানদের বিশ্বাস্থ একটি রাত।এই দিনের দিবাগত রাতে প্রত্যেক মসজিদে ও বাড়িতে মহিলারা রাত জাগরন করে।এই রাত রমজান মাসের বিজোড় রাতে হয়।কিন্তু কেও এই রাতের নির্দিষ্ট কোন দিন কেউ ব্লতে পারে না।
শুধু এইটুকু জানা যায়,এই রাত বিশ রোজার পরে বিজোর রাতে হয়ে থাকে। তাই প্রত্যেক মুসলমান ২০ রোজার পরে পাঁচটি বিজোর রাত জেগে থাকে।আর সারা রাত আল্লাতালার ইবাদাত করে।
পেজসূচি পত্রঃ
- কদর রাতের গুরুত্ব
- লাইলাতুল কদরে করণীয়
- বর্জনীয়ঃ
- রমজান মাসে লআইলাতুল কদর
- কদরের রাতের ফজিলত
কদর রাতের গুরুত্ব
এই রাত অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ রাত।পবিত্র কোরাআনে আল্লাহতালা এই রাতের ফজিলত সম্পর্কে বলেছেন।আল্লাহ বলেছেন নিশ্চয় আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি আমার ইবাদাত বন্দেগির জন্য। আল্লাহ তাআলা আরো বলেছেন নিশ্চয় আমি তোমাদের একমাত্র সৃষ্টি কর্তা পালন কর্তা আমিছাড়া তোমাদের অন্য কোন উপাস্য নেই।তাই আমার ইবাদাত করার জন্য তোমাদের কএ দিয়েছি সবচেয়ে মূল্যবান রাত লাইলাতুল কদর।আর এই পাঁচ রাত যদি আমাকে তোমরা ডাকতে পারো আমি তোমাদের সারা বছরের গুনাহ মাফ করে দিবো,সেই সাথে রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম পুরস্কার।তোমাদের সব মনের আশা পুরন করে দিবো। আল্লাহতাআলা বলেন,আমি এই লাইলাতুল কদর রাতে তোমাদের উপহার সরুপ কোরান মাজিদ নাজিল করেছি।
লাইলাতুল কদরে করণীয়
জিকিরঃ এই রাতে আল্লাহর নামে অনেক জিকির করতে হয়। তাই আমরা এই রাতে আল্লাহর নামে জিকির করি আর নিজের পাপপূন্যের কথা আল্লাহকে জানায় আর আল্লার কাছে ক্ষ্মা চাই।
নফল নামাজঃএই রাত প্রতেয়ক মুসলমান জিতীর জীবনে সব চেয়ে বড় রাত। এই রাত যেই ব্যক্তি জাগবে সেই ব্যক্তি আল্লাহর কাছে প্রিয় মুমিন হয়ে থাকবে।তাই এই রাতে নফল নামাজ বেশি পড়তে হয়।
ইস্তেগফারঃ ইস্তেগফার বেশি পাঠ করা পত্যেক মুমিন ব্যক্তির জন্য প্রয়োজন।ইস্তেগফার বেশি পাঠ করলে ইমান দৃঢ় হয়।
বিজোর রাত্রির কদর তালাসঃতাই রমজান মাসের শেষ দশ রোজাই আমরা বিজোর রাত্রি গুলো লাইলাতুল কদর তালাস করবো।

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url