বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম

 বাংলায় কিভাবে আর্টিকেল লিখা যায় তার সকল নিয়ম ওনীতিমালাএকটি ভালো মানের আটিকেল লিখার জন্য বিষয় নির্বাচন করতে হবে।স্পষ্ট সহজ সরল ভাষার ব্যবহার,প্রাসঙ্গিক তথ্য সংগ্রহ, সঠিক কাঠামোর অনুসরণ এবং পাঠকের আগ্রহ ধরে রাখার মতো গুরুতবপূর্ণ বিষয় সমূহ।বর্তমানে ডিজিটাল যুগে অনলাইন কন্টেন্টের চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে।ইংরেজি কন্টেন্টের পাশাপাশি বাংলা ভাষাতে অনেক পাঠক কন্টেন্ট অনুসন্ধান করছে ,বিশেষ করে ব্লগ ,নিউজপেপার,টিউটোরিয়াল সাইট প্রভূত্তি দিন দিন বাড়ছে।একটি তথ্য সমৃদ্ধ বাংলা আর্টিকেল শুধু যে আপনার পাঠকের উপকারে আসে তা নয় ,বরং এটি আপনার ব্লগকে গুগোল সার্চে ভালো র‍্যাংক করার সম্ভবনা বাড়িয়ে দেয়।

আর্টিকেল কি? আর্টিকেল কাকে বলে

একটি নির্দিষ্ট বিষ নিয়ে সুসংগঠিত তথ্য বহূল লেখা যা পাঠকের মনে পরিধি বাড়ায়। আর্টিকেল আমন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে পাঠকের বিস্তারিত তথ্য প্রদান করে থাকে।সাধারনত ব্লগ ওয়েবসাইট

,পত্রিকা,অনলাইন প্ল্যাটফরম থেকে প্রকাশিত এসব লেখা পাঠকদের কে নানা তথ্য বলি প্রদান করে। একটি লেখককে বিষয় নির্বাচন ভাষার সরলতা,তথ্যের নিভূলতার দিকে নজর দিতে হবে।এইকারনে আর্টিকেল লেখার নিয়ম জানা প্রত্যেক লেখকের আপরিহার্য।

7 টি আর্টিকেল লেখার নিয়ম 

সঠিক নিয়ম মেনে আর্টিকেল লিখে গ্রাহকের মনে জায়গা করে নেওয়া হলো ব্লগারদের প্রধান কাজ।যেকোন আর্টিকেল লিখার আগে লেখক কে আগে স্ররব বিষয়ে জানা জ্রুরি কারন লেখকের লিখা থেকে পাঠকের মনে পড়ার আগ্রহ জাগে।তাই নিচে আর্টিকেল লিখার নিয়ম কানুন নিচে দেওয়া হলঃ

1.বিষয় নির্বাচন ও গবেষণা

বিষয় নির্বাচন ও গবেষণাঃএমন একটি বিষয় নির্বাচন করুন যেনো আপনার পাঠক সেই বিষয়ে জানতে আগ্রহ হয় এবং সেই বিষয়ে আপনার জ্ঞান আছে ।বিষয় সম্পর্কিত নির্ভর যোগ্য উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করা।আর যে কোন কন্টেন্ট লেখার প্রথম নিয়ম হলো আপনার পাঠকে ভালো ভাবে জানা।কারন আপনি যদি না জানেন কার জন্য লিখছেন তাহলে কন্টেন্ট যতোই তথ্য বহুল হক না কেন,সেটা পাঠকের কোন কাজে আসবে না।আর্টিকেল লেখার নিয়ম অনুযায়ী,লেখার আগে আপনাকে অবশ্যয় চিন্তা করতে হবে।আপনি কার জন্য লিখতে চান,আর আপনার আর্টিকেলে তারা কোন বিষয়টি খুজতে চান  ইত্যাদি।ধরেন আপনি শিক্ষার্থীর জন্য আর্টিকেল লিখবেন তাহলে আপনাকে অবশ্যয় বন্ধু সুল্ভ আচরণ করতে হবে।এমন ভাবে লিখতে হবে যেখানে সরলতা,গড়পরতা তথ্যের উদাহন।

তাহলে কিভাবে বিষয় নির্বাচন করবেন?

• গুগলে সার্চ প্রেডিকশন,গুগলে কোন শব্দ টাইপিং করলে বেশি সাজেশন আসে সেগুলো হলো বেশি মানুষের সার্চ করা প্রশ্ন।সেখান থেকে যেকোন ধারণা পেতে পারেন ব্লগে বাংলা আর্টিকেল লেখে মাসে লাখ টাকা ইনকাম।
• গুগল ট্রেন্ড ব্যবহার করে বর্তমানে কোন বিষয় ট্রেন্ডিং চলছে সেই বিষয়ে জানা যায়।যা বাংলা ভাষা কন্টেন্ট তৈরির জন্য খুবই কার্যকারি ভুমিকা পালন করে।
• সোস্যাল মিডিয়া কোর, ফেসবুক,ইউটুব, ইত্যাদি ব্যবহার কারিরা যে সব বিষয়ে আলোচনা করছে সেই সব বিষয়ে জানার জন্য পাঠক আগ্রহ হচ্ছে।
• প্রতিযোগী ব্লক বিশেষ আপনার নিশে যে সব বাংলা ব্লগ কাজ করছে তাদের জনপ্রিয়তা পোষ্ট গুলো দেখুন ।কি বিষয়ে তারা লিখেছে আর কি রকম ভাবে তারা রেসপন পাচ্ছে।

2.বাংলা কিওয়াড রিসার্চ করুন

আর্টিকেল লিখার সময় প্রথমে আপনাকে কীওয়াড খুজে বের করতে হবে।একটি আর্টিকেল অনলাইনে কতটা ভিজিট পাবে তা নির্ভর করে কীওয়াড ব্যবহারের উপর।আপনি যদি এমন কীওয়াড ব্যবহার করেন যেগুলো মানুষ খুজে না।তাইলে সেই কন্টেন্ট কখনো র‍্যাংক করবে না।তাই বাংলা আর্টিকেল লেখার সময় কীওয়াড রির্সাচ একটি গুরুতবপূর্ণ বিষয়।

কীওয়াড কী?

কীওয়াড এমন একটা জিনিস যেখানে মানুষ কোন শব্দ লিখে সার্চ দেয়।কীওয়াড হলো সেই শব্দ বা ব্যাক্যংশ।সেই শব্দ গুলু আপনার আর্টিকেলে ব্যবহার করে লিখতে পারেন তাহলে আপনের ওয়েব সাইট র‍্যাংক করবে ।আপনি যদি সঠিক সময়ে সঠিক জায়গাই বসাতে পারেন তাহলে আপনার  লিখা সবার আগে থাকবে।তাই বলা যায়,বাংলা লিখার আর্টিকেল হিসেবে এটি একটি গুরুত্ব পূণ বিষয়।

কীওয়াড কত প্রকার 

1. গৌণ কীওয়াড
2. প্রধান কীওয়াড
3. লিষ্ট কীওয়াড

• টাইটেলঃ আবশ্যয় প্রধান কীওয়াড বসাতে হবে
• প্রথম প্যারাগ্রাফেঃকীওয়াড ব্যবহার করুন
• উপশিরোনামঃগৌণ বা লিষ্ট কীওয়াড ব্যবহার করুন

3.আকর্ষনীয় হেডিং ব্যবহার

একটি ভালো মানের আর্টকেল অধিকাংশ  নির্ভর করে শিরোনামের উপর। শিরোনাম এমন হতে হবে জেনো পাঠকের দৃটি আকর্ষন করেএবং তাকে ক্লিক করতে বাধ্য করে।তাই বাংলা আর্টিকেল লিখার সময় অবশ্যয় হেডিং বা শিরোনাম কে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।

ভালো হেডলাইনের কিছু বৈশিষ্ঠ

• ইস্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত হতে হবে এবং ৫০থেকে ৬০ শব্দের মধ্যে হবে।
• মূল কীওয়াড যুক্ত আর্টিকেল কাকে বলে? বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম কি?
• সংযুক্ত উদাহরণ

4.ভাষার স্পষ্টতা সহজ ওসাবলীল লিখার নিয়ম

সিও ফ্রেন্ডলিক জানা কেনো প্রয়োজনঃ